একটু মাথা গোঁজার ঠাঁই চায় কেউ কেউ,কারো কারো দরকার হয় একটু আশ্রয়।
কেউবা স্বপ্ন দেখে ছোট্ট একটা বাড়ির, যে বাড়িটার চারিপাশ সাজানো থাকবে নানারকম বাহারি ফুল গাছে। দু'চারটা ফলের গাছ থাকলে মন্দ হবেনা,ওষুধি গাছ ও থাকা চাই কয়েকটা।
একবেলা পেটভরে খেতে চায় কেউ কেউ,কারো কারো দরকার হয় পুরো দিনের খাবার।
কেউবা স্বপ্ন দেখে একটা ছোট্ট চাকুরির,যে চাকুরির মাধ্যমে অর্জিত হবে কিছু অর্থ। এই অর্থের বিনিময়ে মিলবে দু'বেলা দুমুঠো ভাত,পরিধানের কাপড়চোপড়,শিক্ষা,চিকিৎসা।
মানুষগুলো খুব বেশি বড় হতে চায় নাহ,কিংবা বিশাল কোনো স্বপ্নে বিভোর হয়না কখনোই। এদের স্বপ্ন ছোটো, চাহিদা অতি অল্প,তবে আত্মতৃপ্তি অনেক বেশি।
এরা রাজপ্রাসাদের স্বপ্ন দেখেনা,রাজকীয় পোশাকাশাকের জন্য হৈ-হুল্লোড় করেনা কখনোই । এরা অল্পতেই তুষ্ট ।
এরা কখনো কখনো ভিখারি হয়ে হাত পাতে,কখনো কখনো রিক্সা চালক হয়ে প্যাডেল ঘোরাতে থাকে,কখনো কুলি কখনোবা হয়ে যায় টোকাই।
এদেরও একটা গল্প আছে,ঘর আছে,সংসার আছে। পরিবার পরিজন নিয়ে এরাও সুখী হওয়ার ইচ্ছে পোষণ করে। কিন্তু ওদের গল্প শোনার মতো মানুষের বড্ড অভাব। কেউবা ওদের গল্প শুনতে চাইলেও তাদের জন্য কিছু করার সামর্থ্য থাকেনা। কারণ সে নিজেও অসহায় । একজন অসহায় মানুষ আরেকজন অসহায় মানুষের সাহায্য করার কথা কেবল কল্পনা-ই করতে পারে,সেটাকে বাস্তবে রূপান্তরিত করতে পারেনা কখনোই।
তবুও কেউকেউ স্বপ্ন দেখে একটা দারিদ্রমুক্ত বাংলাদেশের,যে বাংলায় অনাহারে থাকবেনা একটি মুখও। ক্ষুধার তাড়নায় কেউ যেনো কারো কাছে হাত পাততে না হয়,এমন একটি বাংলার স্বপ্ন দেখে কেউকেউ ।
আমি বাংলা চাই দারিদ্রমুক্ত
আমি বাংলা চাই খাটি,
আমি বাংলা চাই দূর্নীতিমুক্ত
বিশুদ্ধ হউক বাংলার মাটি।
আমি বাংলা চাই ন্যায়-নীতির
আমি বাংলা চাই শুদ্ধ,
আমি বাংলা চাই ভেজালমুক্ত
যে বাংলার জন্য মানুষ করেছে যুদ্ধ।
_____ ইসহাক মাহমুদ
কেউবা স্বপ্ন দেখে ছোট্ট একটা বাড়ির, যে বাড়িটার চারিপাশ সাজানো থাকবে নানারকম বাহারি ফুল গাছে। দু'চারটা ফলের গাছ থাকলে মন্দ হবেনা,ওষুধি গাছ ও থাকা চাই কয়েকটা।
একবেলা পেটভরে খেতে চায় কেউ কেউ,কারো কারো দরকার হয় পুরো দিনের খাবার।
কেউবা স্বপ্ন দেখে একটা ছোট্ট চাকুরির,যে চাকুরির মাধ্যমে অর্জিত হবে কিছু অর্থ। এই অর্থের বিনিময়ে মিলবে দু'বেলা দুমুঠো ভাত,পরিধানের কাপড়চোপড়,শিক্ষা,চিকিৎসা।
মানুষগুলো খুব বেশি বড় হতে চায় নাহ,কিংবা বিশাল কোনো স্বপ্নে বিভোর হয়না কখনোই। এদের স্বপ্ন ছোটো, চাহিদা অতি অল্প,তবে আত্মতৃপ্তি অনেক বেশি।
এরা রাজপ্রাসাদের স্বপ্ন দেখেনা,রাজকীয় পোশাকাশাকের জন্য হৈ-হুল্লোড় করেনা কখনোই । এরা অল্পতেই তুষ্ট ।
এরা কখনো কখনো ভিখারি হয়ে হাত পাতে,কখনো কখনো রিক্সা চালক হয়ে প্যাডেল ঘোরাতে থাকে,কখনো কুলি কখনোবা হয়ে যায় টোকাই।
এদেরও একটা গল্প আছে,ঘর আছে,সংসার আছে। পরিবার পরিজন নিয়ে এরাও সুখী হওয়ার ইচ্ছে পোষণ করে। কিন্তু ওদের গল্প শোনার মতো মানুষের বড্ড অভাব। কেউবা ওদের গল্প শুনতে চাইলেও তাদের জন্য কিছু করার সামর্থ্য থাকেনা। কারণ সে নিজেও অসহায় । একজন অসহায় মানুষ আরেকজন অসহায় মানুষের সাহায্য করার কথা কেবল কল্পনা-ই করতে পারে,সেটাকে বাস্তবে রূপান্তরিত করতে পারেনা কখনোই।
তবুও কেউকেউ স্বপ্ন দেখে একটা দারিদ্রমুক্ত বাংলাদেশের,যে বাংলায় অনাহারে থাকবেনা একটি মুখও। ক্ষুধার তাড়নায় কেউ যেনো কারো কাছে হাত পাততে না হয়,এমন একটি বাংলার স্বপ্ন দেখে কেউকেউ ।
আমি বাংলা চাই দারিদ্রমুক্ত
আমি বাংলা চাই খাটি,
আমি বাংলা চাই দূর্নীতিমুক্ত
বিশুদ্ধ হউক বাংলার মাটি।
আমি বাংলা চাই ন্যায়-নীতির
আমি বাংলা চাই শুদ্ধ,
আমি বাংলা চাই ভেজালমুক্ত
যে বাংলার জন্য মানুষ করেছে যুদ্ধ।
_____ ইসহাক মাহমুদ
ভাল
ReplyDeletegood
ReplyDeleteখুবই ভালো লিখেছেন।
ReplyDeleteদরখাস্ত লেখার নিয়ম
ধন্যবাদ সবাইকে
ReplyDeleteবেশ ভাল লাগলো পড়ে
ReplyDeleteBangladesh থেকে Upwork account approved করার নিয়ম
ধন্যবাদ @Mahadi Hasaan
ReplyDelete